বিনা গবেষকের সাফল্য:
নতুন প্রজাতির উচ্চ ফলনশীল জাত বিনাধান- ১৪ উদ্ভাবন
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবুল কালাম আজাদ উচ্চ ফলনশীল বোরো ধানের নতুন জাত “বিনাধান-১৪” উদ্ভাবন করেছেন। জাতীয় বীজ বোর্ডের কারিগরী কমিটির ৭২তম সভার সুপারিশের ভিত্তিতে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বোর্ডের ৮০তম সভায় এটি বিনাধান-১৪ হিসাবে কৃষক পর্যায়ে বানিজ্যিকভাবে চাষাবাদের অনুমোদন পায়।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) অর্থায়নে ২০১০ সালে নতুন প্রজাতির এ ধান নিয়ে গবেষণা শুরু করেন গবেষক ড. আজাদ । দেশে সরিষার ঘাটতি পূরণ করতে সরিষা চাষের পর এ ধান একমাস পরে লাগালেও অন্যান্য ধান থেকে ফলন বেশী পাওয়া যাবে। এছাড়া ব্রি ধান- ২৮ অপেক্ষায় এ ধানে অধিক প্রোটিন সমৃদ্ধ। এর গাছ খাটো বিধায় ঝড়-বাতাসে গাছ হেলে পড়েনা, পাতাসহ পুরো গাছটি খাড়া থাকে বিধায় সালোক-সংশ্লেষণের মাধ্যমে বেশী খাদ্য তৈরী করতে পারে, চাল ব্রি ধান- ২৮ অপেক্ষা লম্বা ও সরু, চালে প্রায় দশ শতাংশ আমিষ রয়েছে ও ভাত খেতে সুস্বাদু।
নতুন প্রজাতির উচ্চ ফলনশীল জাত বিনাধান- ১৪ উদ্ভাবন
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবুল কালাম আজাদ উচ্চ ফলনশীল বোরো ধানের নতুন জাত “বিনাধান-১৪” উদ্ভাবন করেছেন। জাতীয় বীজ বোর্ডের কারিগরী কমিটির ৭২তম সভার সুপারিশের ভিত্তিতে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বোর্ডের ৮০তম সভায় এটি বিনাধান-১৪ হিসাবে কৃষক পর্যায়ে বানিজ্যিকভাবে চাষাবাদের অনুমোদন পায়।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) অর্থায়নে ২০১০ সালে নতুন প্রজাতির এ ধান নিয়ে গবেষণা শুরু করেন গবেষক ড. আজাদ । দেশে সরিষার ঘাটতি পূরণ করতে সরিষা চাষের পর এ ধান একমাস পরে লাগালেও অন্যান্য ধান থেকে ফলন বেশী পাওয়া যাবে। এছাড়া ব্রি ধান- ২৮ অপেক্ষায় এ ধানে অধিক প্রোটিন সমৃদ্ধ। এর গাছ খাটো বিধায় ঝড়-বাতাসে গাছ হেলে পড়েনা, পাতাসহ পুরো গাছটি খাড়া থাকে বিধায় সালোক-সংশ্লেষণের মাধ্যমে বেশী খাদ্য তৈরী করতে পারে, চাল ব্রি ধান- ২৮ অপেক্ষা লম্বা ও সরু, চালে প্রায় দশ শতাংশ আমিষ রয়েছে ও ভাত খেতে সুস্বাদু।
ড. আজাদ দাবি করেন, মিউটেশন ব্রিডিং এর ইতিহাসে মাত্র সাড়ে চার বছরে ধানের জাত ছাড়করণ সারা বিশ্বে এটাই প্রথম। বাংলাদেশে বোরো ধানের আওতায় জমির পরিমাণ প্রায় ৪০ লক্ষ হেক্টর। ২০ লক্ষ হেক্টর জমিতে এ জাতটির সম্প্রসারণ সম্ভব। এতে করে অতিরিক্ত ২০ লক্ষ টন ধান উৎপাদিত হবে এবং এর পাশাপাশি প্রতি বছর ২০ লক্ষ হেক্টর জমিতে দীর্ঘ জীবনকাল বিশিষ্ট সরিষা চাষ করা সম্ভব হবে যার ফলন প্রায় ৪০ লক্ষ টন।


0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন